Wednesday, March 28, 2012

একটা রোদে পোড়া মানুষের গপ্পো


একটা রোদে পোড়া মানুষের গপ্পো আর কেই বা শুনতে চায় বলো? কিন্তু যদি তোমরা শুনতে চাও তাহলে ওই জয় গোসাই এর মতো আমিও এক পৃথিবী বলতে পারিএই বিশাল মাঠে সেই কবে থেকে একা নিধিরাম সর্দার হয়ে দাড়িয়ে আছি | চারিপাশে কেও নেই, শুধু মাথার উপর আছে অনন্ত আকাশ আর সেই আদি অনন্ত সুয্যি দেবতা | সে বেটাও যেন আধুনিক সমাজে তার চরিত্তির বদলেছে | হিংস্র হয়ে উঠছে দিন কে দিন, যেন তার রক্তচক্ষু থেকে নিসৃত সূর্যালোকে জ্বালিয়ে পুড়িয়ে নিঃশেষিত করবে এই সমগ্র পৃথিবীকে ! কিসের যে এত রাগ কে জানে? অবিস্যি এর জন্য ঠিক কে দায়ী ইতিহাস সেটা পরে ঠিক বলে দেবে ! কিন্তু সে ইতিহাস কারা পড়বে

গায়ের ঢিলে জামাটা ফরফর করে উড়ছে, মনে হলো দেহটাও একটু নড়ে উঠলো | অবিস্যি জামাটাও আমার নয়, ওই পাশের গ্রামের ইটভাটায় ভ্যান চালায় আব্দুল,  ওর, গতবছর বাতিল করে দিয়েছে তাই আমার গায়ে উঠেছেতবু ভালো আজ সকাল থেকেই হওয়া বইছে, নইলে এই চৈত্তির মাসের কাঠফাটা রোদে কার আর থাই দাড়িয়ে থাকতে ভালো লাগে? কিন্তু বাপ ঠাকুরদার আমলের চাকরি তাই কাজ টার উপর কেমনি যেন একটা মায়া পড়ে গেছে | আর এই লোকগুলোও খুব ভালো, সরল সাদা প্রাণ, চাষাবুশো হলেও যেন সততার জলজ্যান্ত প্রতীক | নির্বিকার চিত্তে ওরা কাজ করে মাঠে ঘাটে, মাঝে মাঝে আমার গায়েও হাত বুলিয়ে যায় পরম স্নেহে | ঢিলে জামাটাকে টেনে হিচড়ে ঠিক করে দেয়, মুখের আঁচর গুলোকে আরো স্পষ্ট করে এঁকে দেয় | তবে আমার মুখতো সে আর কত সুদর্সন হবে? আধুনিক যুগের কোনো ছাপ এই মুখের উপর আজও পড়েনি, শতাব্দী প্রাচীন এই মুখ জলে ভিজে, রোদে পুড়ে এক্কেবারে সিজনড হয়ে গেছে |

সেই দুপুর থেকে একটা থমথমে ভাব চারিপাশে, একটা ঝড় আসবে বোধহয়, দুরে কালো মেঘের উপর মেঘ জমেছে, যেন আকাশ ভেঙ্গে পড়বে এখুনি | এইতো ঝড়ের সময় ! সময় এসেছে সবকিছু ভেঙ্গে গুড়িয়ে দেবার | হয়তো এই ঝড়ে আমিও উড়ে যাব খড়কুটোর মতন, তাতে ক্ষতি কিছুই নেই | নতুন কেও আসবে,  দখল করে নেবে আমার জায়গা | আমি আর কতটুকুই? তুচ্ছ আমার পরিচয় | কিন্তু সময় আমায় শিখিয়েছে ঝড়ের সঙ্গে বুক চিতিয়ে মোকাবিলা করার, চেষ্টাটাই আসল, আমি করেছি | ভিত শক্ত না হলে যে ইতিহাস সৃষ্টি হয় না...

মাথার উপর কালো মেঘ বৃষ্টির বার্তা এনেছে | ঝড়ের দমকা হাওয়ায় এক ফোঁটা বৃষ্টি জায়গা করে নিল আমার মুখের উপর | মুহুর্তে তপ্ত পোড়া মাটি চুষে নিল তার সমস্ত রস | শান্তির এই বারিধারা শান্ত করবে আমাকে, হয়ত তোমাকেও | আমার তপ্ত ঘর্মাক্ত দেহ শান্ত হবে, ঢিলে জামাটা ভিজে চুপসে ফিরে পাব আমার আসল রূপ | ধুয়ে যাবে মুখের সমস্ত কালির আঁচর | সকালে যে কাকটি রোজ আমার মুখের উপর বসে প্রাতরাশ সারে, সেই বন্ধু পাখিটিও ফিরে এসেছে ঝড়ের আশঙ্কায় | আমার মাথার উপর বসে, কোনো এক অতীতের বিয়েবাড়ির শেষ পাতে চেটেপুটে খাওয়া দইয়ের হাড়ির গায়ে দু-চার বার ঠোঁট ঘষে আমায় বলল বন্ধু ঝড় আসছে যে! আমি চুপ রইলাম |

আমি কাকতাড়ুয়া | কাকেদের সাথে আমার মিল থাকলেও ঝড় উঠলে ঘরে ফেরার আমার কোনো তাগিত নেই | ঘর হারানোর কোনো দুশ্চিন্তা নেই |

Sunday, March 25, 2012

কলকাতার রাস্তায় কোন এক দৃশ্য!


অফিস বেরোবার পথে রাস্তার ধারে একটা কুকুর কে দেখে থমকে দাড়ালাম, বুঝলাম মেয়ে কুকুর | তার আসেপাশের ছেলে কুকুরের দল তাকে ঘিরে ধরেছে | অনবরত গায়ের গন্ধ শুঁকছে, দু পায়ে টেনে হিচড়ে মাটিতে মেশানোর একটা চেষ্টা |

তখন সকাল সাড়ে ৯ টা, অফিসের তাড়া থাকলেও একটা মজা দেখার অদম্য ইচ্ছায় ওখানেই দাড়িয়ে রইলাম বেশ কিছুক্ষণ | চোখের সামনে ঘটে গেল কুকুর আর কুক্কুরীর মিলন দৃশ্য | বুঝতে পারলাম না, মেয়ে কুকুর টি ধর্ষিত হলো? নাকি সেচ্ছায় সহবাস করলো? ঠিক যেমন ভাবে আমরা সবাই প্রতিনিয়ত মজা দেখি, হাত কচলাই, আনন্দ উপভোগ করি, আমিও ঠিক সেই ভাবেই সব কিছু দেখলাম |

মেয়ে কুকুরটাকে দেখলাম গা ঝাড়া দিয়ে সমস্ত গ্লানি মুছে ফেলে মিশে যাচ্ছে কোনো এক ঝোপের কোনে, হয়তো নিজেকে ধর্ষিত প্রমান করবার কোনো তাগিদ নেই | শুনেছি কুকুরেরা নাকি কোনো রং দেখতে পায় না | তাই লাল, সবুজ রঙের তকমা এঁটে কোনো দুস্কর্ম কে প্রমান করবার, অথবা বিচার করবার কোনোও তাগিদও নেই |

ভাবছি যদি কুকুর হতাম!
গলির আনাচে, কানাচে, রাস্তার ধারে
চারপেয়ে নগ্নতায় ঢিল ছোড়ার বড়াই
আজন্ম আস্তাকুড়ে, বিধাতার আবদারেতে
মানুষের সমাজে
শুধু বেঁচে থাকার লড়াই…”

কিন্তু শুধু ভেবে তো কোনো লাভ নেই! আমাদের এই পৃথিবীর উন্নততম মানুষের দুনিয়ায় আছে হরেক রং, লাল, সবুজ, হয়তো নীল, কিংবা হলুদ! সবই ক্ষমতার রং | আর এই ক্ষমতার রামধনুতে আমরা আজকাল আর সাদা-কালো রং চিনতেই পারি না | শুনেছি কুকুরেরা নাকি তাদের চোখের অভ্যন্তরীণ গঠনের জন্য, সাদা-কালো রং মানুষের থেকে বেশী ভালো বুঝতে পারে কুকুরেরা হয়তো মানুষের চেয়ে ভালো আছে !!
হে বিধাতা! কোনো উজ্জল রং নয়, ক্ষমতার রং নয়! শুধু সাদা রং, পবিত্র রং আর এই রঙেই "রাঙিয়ে দিয়ে যাও" এই মানব সভ্যতাকে |

খসে পরা তারার ইতিহাস


খসে পড়া তারার গায়ে নাকি স্বপ্ন আঁকা থাকে, ছোটবেলায় মা বলত রাতের কোনো খসে পড়া তারার দিকে চেয়ে থাকলে নাকি মনের স্বপ্ন পূরণ হয়, সেদিনের ছোট্ট ছেলেটি সেই রূপকথার গল্প বিশ্বাস করলেও, আজকের সাইন্স পরা ১০ টা ৫ টার অফিস বাবু এ কথা মানতে চায় না | সে সবকিছুকে যুক্তিতক্ক দিয়ে বিচার করতে চায় | তবুও ছোটবেলার সেই মায়ের কথা ছেলেটি আজও ভুলতে পারেনি, তাই আজও সে মনখারাপের রাতে, অন্ধকারে মুখ ঢেকে দাড়ায় কোনো এক ফ্লাট বাড়ির ছাদে, একটি খসে পড়া তারার খোঁজে |

আজ সারারাত চোখে ঘুম নেই, তা না থাকুক, ঘুমিয়ে পড়ার মতো সময় এখনো আসেনি, তাই দু চোখ মেলে দিলাম রাতের আকাশের পানে | একটা অদ্ভুত গন্ধমাখা হাওয়া বইছে, আর সেই হাওয়ায় রাতের অন্ধকারটা ঠিক কালো কম্বলের মতো গায়ে চাপিয়ে নিলাম | লক্ষকোটি বাতি জ্বালিয়েছে আকাশের নক্ষত্রগুলো | ওই তো কালপুরুষ, পিছনে কুকুরটা, হাতে প্রকান্ড ধনুক | এই বীর পুরুষ গড়ার পিছনে কতো তারার অবদান রয়েছে, আমরা শুধু ওই কালপুরুষকেই চিনি, কিন্তু তার শরীর আষ্টে-পিষ্টে জড়িয়ে থাকা তারার খবর কেও রাখিনা | কোনো একটি তারা খসে পড়লেই এই কালপুরুষের জীবনেও নেমে আসবে শুন্যস্থান |

ওই তো একটা তারা খসে পড়লো, এবার আর চোখ বন্ধ করে কিছু চাইলাম না, সবসময় চাইবো কেন? কিন্তু সেদিন চেয়েছিলাম জানো? "একটা হলুদ রঙের পাখি"

তখনও শীত পড়েনি, হেমন্তের হাওয়ায় দুপুরের রোদে একটা ঝিম ধরানো গন্ধ, রবিবারের এই সময়টা আমি বারান্দায় বসে খবরের কাগজ পড়ি | পাশে রাখা একোরিয়ামে দুটো গোল্ড ফিস ছোঁয়াছুঁয়ী খেলছে, হঠাত দেখি বারান্দার রেলিং ঘেসে উপরে ওঠা অপরাজিতার পাতার ফাঁকে এক অচেনা অথিতি, "একটা হলুদ রঙের পাখি" | প্রথমে দেখে বুঝিনি এটা মেয়ে পাখি না ছেলে পাখি? ছোট্ট পাখিটার সারা গা হলুদ পালকে ঢাকা, মাথার নীচে হালকা সবুজ রঙ, বন্ধুত্বের রঙ | হাত বাড়িয়ে দিতেই কাছে এসে বসলো, বুঝলাম ও ওর কিছুটা সময় কাটাতে এসেছে, আপন করে নিলাম ওকে | ধীরে ধীরে বন্ধু হলাম, বন্ধুত্বে মনে হয় পরিধি থাকে না, আমাদেরও ছিলনা | রোজকার খুনসুটিতে আমরা কাটিয়ে দিতাম অনেকটা সময়, গান গাওয়া, গান শেখা সব | কখন যে হেমন্ত বিদায় নিয়ে শীত এসে পড়েছে খেয়ালই করিনি, একটা অদ্ভুত গন্ধমাখা হাওয়া বইছে, সেই হওয়াটা! দাম দিয়ে কেনা রঙ বাহারি ডালিয়া, চন্দ্রমল্লিকা, বেগনভেলিয়ার বাহারে ভুলতে বসেছিলাম এটা পাতাঝরার সময় |

সেদিন বিকেলেই জানলা দিয়ে শীতের শহরটাকে দেখছি | ঠান্ডায় কেমন জুবুথুবু হয়ে গেছে গতিময় শহরটা, ঠিক সেই সময় আমার পাখি বন্ধু কাধে এসে বসলো | কেমন যেন অচেনা লাগলো ওকে! বেশ কিছুক্ষণ চুপ করে থাকলো, সেই চঞ্চলতা নেই, তারপর আসতে আসতে বললো নিজের পরিচয় | বললো ও পরিযায়ী | ওর পুরনো বন্ধুরা সব ফিরে এসেছে তাই ওকে ফিরে যেতে হবে পাতাঝরার আগেই | চলে গেল সে | চুপ করে রইলাম অনেকক্ষণ | কথা দিলাম ভুলে যাব, শুধু চেয়ে নিলাম একটা হলুদ পালক | আসতে আসতে বিকেল গড়িয়ে সন্ধ্যে হলো, সন্ধ্যে থেকে রাত | রাতের আকাশে তারাগুলো জোনাকির মতো মিটমিট করছে, হয়ত এখুনি খসে পড়বে কারোর স্বপ্ন পূরণের উদ্দেশ্যে | একটা অদ্ভুত গন্ধমাখা হাওয়া বইছে বিকেল থেকেই, এখনো বইছে |

বন্ধ জানলার ফাঁক দিয়ে ভোরের আলো চোখে পরতেই ইতস্তত ও অসহায় ভাবে চোখের পাতাগুলি একে অপরকে জড়িয়ে ধরলো | একটা দুঃস্বপ্ন ভেঙ্গে জেগে ওঠার প্রয়াস, যেন নতুন অঙ্কুরোদ্গম | পাতাঝরার দিন শেষ | ঝরে পরা শুখনো পুরনো খয়েরি পাতার স্তুপ ভেদ করে নতুন কচি পাতা মাথা তুলে দিয়েছে নতুন সূর্যের দিকে | এ সূর্যের সাথে কালকের সূর্যের কোনো মিল নেই | সূর্য ও তো একটা নক্ষত্র, তাই কালকের সূর্য্য খসে পরেছে | আজ একটা নতুন দিন, নতুন সূর্য্য, নতুন জীবন | জানলা বন্ধ থাকলেও উদবাস্তুর মতো ফাঁক ফোকর খুঁজে নিয়েছে এই নতুন দিনের আলো | বিছানা ছেড়ে বারান্দায় বেরিয়ে এলাম | এ কোন সকাল দেখছি? আগে তো দেখিনি! একঝাঁক নতুন আলোয় পাল্টে গেছে চারপাশ | আর সেই পাল্টে যাওয়ার সাথে তাল মিলিয়ে একটা অদ্ভুত গন্ধমাখা হাওয়া বইছে, এ অন্য হাওয়া, অন্য গন্ধ | সত্যি বসন্ত এসে গেল! ঠান্ডা হওয়া বিদায় নিয়েছে এই শহর থেকে কোনো পাহাড়ি দেশের উদ্দেশ্যে | পিছনে ফেলে গেছে কিছু ঝরে পরা পাতা, একটা হলুদ পালক আর গতকাল রাতের খসে পরা তারার ইতিহাস |

“beguni golaper swapno"

prochondo ghamchhi ami...

Jeno shoto-sohosro aagneyogiri amar shira-uposhiray futchhe !! Aar aei dabanol-er bonnhi-shikhay ami khor-kutor moto pure chhNai hoye jacchhi..

Bujhte parlam ekta du-swapno dekhechhi, kintu ki swapno kichhutei mone korte parcchhi na !!
Aar bichhanay suye thakte parlam na, uthe porlam, Light dhoriye bathroom-e giye chokhe mukhe jol diye fire elam..

Ekhon besh fresh lagchhe, but ghum ta jeno udhao hoye gechhe..
Ghorer boro dewal ghoritay tokhon thik rat 2to 15ro, choukono ghor tay nijeke aar bondi rakhte mon chailo na !!

beriye elam Bairer khola baranday,

muhurter modhye ekta thanda onuvuti sorirer modhye khele gelo, Aha ki shanti..
ami ekhon aar sudhu “ami” noi, ami ekhon kono ek Bibhutibhusan-er “Apu” nijer khola jhul-baranda theke gota prithibi dekhar ovijane paa diyechhi aei matro…

jeno rupkothar deshe paa diye felechhi, akash gongar abchhaya beguni aloy nokkhotro gulo hajar hajar beguni golaper moto fute achhe akasher buke, swapner moto lagchhilo charpash..
ondhokarer-o je ato soundorjyo achhe ta aage jantam na !! Jotodur chokh jay sudhu ondhokar R ondhokar, batase ekta veja veja vab, ekhon October-er sesher dik, sei kobe shrabon mash chole geche, tobuo muchhe jayni tar resh, ajo sondhye belay jhiri jhiri khanik bristi hoye gelo..
Rrabindra nath sattyi bole gechhen “aei shrabon-er buker vitor agun achhe”

aar sei agun je kokhon onuprobeshkarir moton amar swopne dhuke porechhe ta kheyal-e korini..

Jai hok !!

amar chokher samne ekhon sudhui ondhokar, kono shobdo nei, kono choncholota nei, shobo nei bolei hoyto ondhokar amar ato valo lage, jeno ondhokarer somudro, aar ami sei somudrer oti-khudrokay jhinuk matro  !!

Amar barir samne ekta birat bagan achhe, baganer chardike besh uNchu pNachil, aar royechhe osonkkho gachh-gachhali, chhatim, kodom, aam, jam, jamrul, kathal, bot , oshottho, narikel, supari aro koto kichhu,  aar achhe sei purono vanga pNachiler gaa diye beye chola osonkkho pipre-aarshola, o nam na jana aro koto poka-makor,  ami sobbar nam jani na, era keo ese amay nam bole jayni, alap o kore jayni…
kintu era sokkole amar bondhu eta ami besh bujhechhi… Haowa te ek odvut gondho mishiye ora amay seta janiyechhe onek kal aagei !!

Ondhokarer abchhaya aloy sei gachh-gachhali gulo kono ek pragoitihasik juger manob-manobir moto eke opor ke joriye dariye achhe, aar tader mathar  upor adi okrittim ononto akash..
Diner akasher songe rater aei akasher kono mil nei, dine jemon prithibi jage, rate temon akash jage !!

Aar sei jibonto akasher Tara gulo miti-miti haschhe, jeno rat prohorir moto nojor rakhchhe aei  chotto prithibi tar upor, ke jane hoyto amar upor o…
tara der miti-miti alo gaye mekhe jonaki gulo o ghure beracche charpase, aar sei songe palla diye ekta nam-gotro heen ochena pakhi ek odvut sure deke cholechhe,
hoyto pakhi tio amar moto kono du-swapno dekhe jege uthechhe, tai aei ondhokare tar aponjon ke khNuje beracchhe..

Aei baranday dariye dariye ekhon besh thanda lagchhe, aar ektu porei hoyto vorer alo futbe, chhatim fuler jhim dhorano gondho janan dicchhe patajhorar din aste aar bodhhoy beshi deri nei..
Tokhon Abar kokil dakbe, abar bosonto asbe… ful ful gondhe charpash chheye jabe…
Kintu kobi Sukanto je onnyorokom bole gechhen “bosonte kokil keshe keshe rokto tulbe / se kiser bosonto?”

Jai hok !!

Jai ghumer osudh kheye abar ektu ghumai, vul bollam abar ektu swapno dekhi…
aekta “beguni golaper swapno……”

Bagan-er pNachil-er opare dure mobile phone tower e tokhono lal alo jhik jhik kore jwolchhe.. hoyto seo kono swapno dekhte chay !! ki jani??

“Missed Call”


Kring Kring…!!

Hallo, ami “Missed Call” bolchhi…
Yes Yes, thik'e shunle ami “Missed Call” bolchhi… omni bishwas holo nato?
Vabchho ae abar hoy naki? bah re bah !! Jodi chander buri, katukutur buro, nokshi kathar math, aar hori das’er bulbul bhNaja hote pare… tale, amio ba “Missed Call” hobo na keno?
Hnya ami sattyi “Missed Call” bolchhi…

Kring Kring…!!

asole tomra keo amay dam’i dile na, tucchhyo mone koro…
bajare ekta phone call er kotto dam, jehetuk ote kotripokkher balance kate, aar jei ami “Missed Call” hoye tomar mobile phone er screen’e bhese uthi omni vuru kuchke, mukh vengche mone mone gali-galaj dao, disturb feel koro !!
Tomra jeno kemon? aajo sob kichhu taka, poisa, orther binimoye jachai koro…
Ohee bondhu ektu vebe dekho to aei “Missed Call” er o ekta Dil ♥ achhe, kochi Hridoy ♥ achhe, seo valobaste jane !! Tomake jokhon ami khub miss kori tokhoni to ami tomar rongeen, jhaa chokchoke mobile screen’e bhese uthi…
Aponjon, khub kachher manus gulo ke niye amar valobasa, amar oviman, amar monkharap aeguloi to chhotto chhotto “Missed Call”…
ami to tomader  roj koto ki diye thaki, rongeen chhata, ramdhonu rong, bristi bheja megh, kagojer nouko, pakhir palok, aro kotto ki… tale ami aei tuko asha korte pari na je tumio ekta “Missed Call” er poriborte hasi mukhe duto missed call reply debe…

aare shono shono buk thuke ekta kotha tomader janiye rakhi, aei prithibi, tar manusjon aar amader sobcheye priyo valobasa jotodin thakbe, aei “Missed Call” o benche thakbe…
Sudhu ekta onurodh ebar tomar mobile screen’e “Missed Call” bhese uthle mukh take gombhir na kore, birokto na hoye aektu winsome smile dio… bujhle??

Kring Kring…!!
Smile Please :)
Valo theko ……………………………

“Jani dekha hobe”

“Jani dekha hobe” Anupam-er gaan ta khub valo laglo



Specially lyrics gulo… 


Amar moner tukro tukro oviman gulo…  jegulo toke kokkhono bojhate parini !!


Segulo’e jeno aei gaan’er modhye khuje pelam


“Tara rao naki ovimani hoy dekha na pele” ……. amio ovimani tui sara na dile…


“Mone thake na je, mon kharapi mon dekha na dile” …….. Tui bolis insecurity !!


Ami boli etai valobasa !!


valobasay oviman thakbe na?? tai abar hoy naki ?? !!
Tobu


 “jani dekha hobe” ghumer adore sei ‘beguni golaper swopne’ toke abar khuje pabo…


“…khwaab to kaanch se bhee naajook hai tootane se inhe bachaanaa hai…”


Taai


“Jo Vaada Kiya Woh Nibhaana Padega” …….. songe thakis  


Vabchhis kabbyi korchhi...?? Naa..


Toke khola chithi dilam……………………………!! ♥


Valo thakis :)


P.S. – (aei golpe’r sobkichhui mongora, banano… kalponik..)

Friday, March 23, 2012

দিদির শুভ জন্মদিনে


আজকে দিদির জন্মদিন
রং বেরঙের আলো
আজকে দিদি শাড়ি পরিস
লাগবে তোকে ভালো
হলুদ শাড়ি, কপালে টিপ,
কাজল কালো চোখে
মিষ্টি হাসি লেগে থাকুক
মিষ্টি দিদির মুখে
ভালো থাকিস, সুখে থাকিস
এটাই মনের আশা
শুভ জন্মদিনে
দিলাম অনেক ভালবাসা

শীতের শহর


শীতের শহর, গুনছে প্রহর
বড়দিনের রাত
সাহেব পাড়া, রঙ্গীন তারা
হুল্লোর একসাথ

লাল যে টুপি, নয় সে গুপি
লম্বা দাড়ির বুড়ো
কাঁধে ঝোলা, খায় সে ছোলা
বিলোয় সে চুড়মুড়ো

রোদের ছোঁওয়া, কুয়াশা ধোঁয়া
ভিক্টোরিয়ার মাঠ
চিড়িয়াখানা, বাঘের ছানা
শীতের সহজপাঠ

শীতের দুপুর, নলেন গুড় আর
পিঠেপুলির দিন
গ্রিটিংস কার্ডে বর্ষ বরণ 
এগিয়ে চলার স্বপ্ন সবার হোকনা আজ রঙ্গীন ।।








শব্দজব্দ


শুনতে পেলাম জিলিপি দেবে
লিখতে পারলে ছড়া
শব্দ গুলো কে তাই তো নিয়ে
করছি নড়াচড়া


শব্দ তোমায় জব্দ করি 
চেনো কি আমায় ভারি?
ছড়া যদি লিখতে না দাও
করে দেবো আড়ি


এমনি আমি ভালো ছেলে
নামটি আমার বাবাই
‘অ’ অজগর বনেই থাকুক
আমটি আমার চাই-ই চাই


‘ই’ তে ইঁদুর বড্ড পাজি
ঈগল ধরে খাবে
‘উ’ তে উট মুখটি তুলে
সোনার কেল্লা যাবে


ঊষার আলো ছড়িয়ে পরে
রাত কে করে আলো
এক্কাগাড়ি জটায়ু চড়ে
ফেলুদা বড্ড ভালো


ঐরাবত এর মাথায় ব্যামো
ওল খেয়েছে তাই
ঔষধ দিতে হবে মা-কে
এখন আমি যাই |